Posts

বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর কট্টরপন্থী ইসলামপন্থী হামলার নিন্দা জানায় RSS

Image
অখিল ভারতীয় কর্মকারী মন্ডল(ABKM) বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর সাম্প্রতিক হিংসার উপর তার গভীর ক্ষোভ প্রকাশ করে এবং সেখানে হিন্দু সংখ্যালঘুদের উপর ক্রমাগত বর্বরতার তীব্র নিন্দা জানায়, যা বাংলাদেশের আরও ইসলামীকরণের জন্য জিহাদি গোষ্ঠীগুলির বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের অংশ। বাংলাদেশে হিন্দু সংখ্যালঘু ও হিন্দু মন্দিরের ওপর হিংসা হামলার ধারা অব্যাহত রয়েছে। দুর্গাপূজার পবিত্র উৎসবের সময় যে সাম্প্রদায়িক হিংসাতার সাম্প্রতিক ঘটনা ঘটেছে তাতে বহু নিরীহ হিন্দু নিহত হয়েছে, শতাধিক আহত হয়েছে এবং হাজার হাজার পরিবারকে গৃহহীন করেছে হিন্দু সম্প্রদায়ের বেশ কিছু মেয়ে ও নারী লাঞ্ছিত হয়েছে, মন্দির ও দুর্গাপূজা প্যান্ডেল ভাঙচুর করা হয়েছে। দুই সপ্তাহের ব্যবধান।  কিছু অভিযুক্তের গ্রেপ্তার, যারা সমাজে সাম্প্রদায়িক উন্মাদনা উস্কে দেওয়ার জন্য ভুয় খবর ছড়িয়েছিল, তা প্রকাশ্যে এনেছে যে হামলাগুলি উগ্র ইসলামপন্থীদের একটি সুনিপুণ ষড়যন্ত্র ছিল। ঘন ঘন এবং লক্ষ্যবস্তু আক্রমণগুলি স্পষ্টতই হিন্দু সংখ্যালঘুদের নির্মূল ও উপড়ে ফেলার একটি নিয়মতান্ত্রিক প্রচেষ্টা যাদের জনসংখ্যা ভারত ভাগের পর থেকে ব্যাপকভাবে হ্রাস পেয়েছে। দেশভা

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে নিয়ে কুরুচিকর মন্তব্য বাংলাদেশি গায়ক নোবেল-এর! আচ্ছা করে ধুয়ে দিলো ভারতীয়রা

Image
মাঈনুল আহসান নোবেল   ( Mainul Ahsan Noble ) নামটা চেনা লাগছে তো? জি বাংলার সারেগামাপা নিয়ে যাকে মেতে উঠেছিল এপার আর ওপার বাংলার বাঙালিরা সেই নোবেন আবারও বিতর্কে জড়াল। জি  বাংলা  থেকে খ্যাতি অর্জন করা নোবেল আগাগোড়াই বিতর্কিত মন্তব্য করে শিরোনামে উঠে এসেছেন। এবার তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে নিয়ে এমন বিতর্কিত মন্তব্য করলেন, যার ফলে ক্ষোভে ফুঁসছে ভারতীয় বাঙালিরা। সম্প্রতি উনি ফেসবুকে একটি পোস্টের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ( Narendra Modi ) বিরুদ্ধে কুরুচিকর মন্তব্য করে বিতর্কের ঝড় তুলে দিয়েছেন। উনি ফেসবুকে পোস্ট করে লিখেছেন যে, ‘আমার স্ক্যান্ডাল হবে না তো কার হবে? চা-ওয়ালা নরেন্দ্র মোদীর? কেউ দেখবে চা-ওয়ালার স্ক্যান্ডাল?” নিজেকে বড় করতে গিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে অপমানজনক মন্তব্য সহ্য করতে পারেনি ভারতীয়রা। তাই ওনার ফেসবুক ওয়ালে গিয়ে প্রতিবাদের ঝড় তুলেছে তাঁরা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে নিয়ে কুরুচিকর মন্তব্য এর আগে তিনি বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত নিয়ে আপত্তি জাহির করেছিলেন। এমনকি উনি রবি ঠাকুরের লেখা বাংলাদে

ব্রেকিং খবরঃ মমতা ব্যানার্জীকে উপেক্ষা করে আগামীকাল কলকাতায় হিন্দুদের নাগরিকতা দেবেন অমিত শাহ

Image
আগামী কাল রাজ্যে আসছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী  অমিত শাহ  ( Amit Shah )। কাল শহীদ মিনারে একটি জনসভা করবেন তিনি। যদিও প্রথমে এই সভার অনুমতি না পাওয়া গেলেই, পরে অনেক টালবাহানার পর এই সভার অনুমতি হাসিল করে নিয়ে  বঙ্গ  বিজেপি  ( Bharatiya Janata Party ) নেতৃত্ব। রাজ্যে পুরভোটের আগে অমিত শাহ এর বাংলা সফর বিজেপি নেতা, কর্মীদের মনোবল যে চাঙ্গা করবে সেটা বলাই বাহুল্য। গতকালই উড়িষ্যার ভুবেনশ্বরে অমিত শাহ এবং রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জীর ( Mamata Banerjee ) মিটিং হয়েছে। ওই মিটিংয়ে মাওবাদী সমস্যা সহ অনেক ইস্যুতে কথা হয়েছে। এরপর দুজনে একসাথে বসে খাবারও খেয়েছেন। এই বৈঠকের পর অমিত শাহ বলেছেন যে নাগরিকত্ব ইস্যু নিয়ে মিথ্যে বলছেন  মমতা ব্যানার্জী । আর ওনার এই বক্তব্য প্রমাণ করে দিয়েছে যে, আগামীকাল রাজ্যে এসে আবার নাগরিকত্ব ইস্যুকে উস্কে দেওয়া হবে। এরপর আজ বঙ্গ বিজেপির অফিসিয়াল ট্যুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে আজ ট্যুইট করে বলা হয়েছে যে, ‘বাংলাদেশ থেকে আগত শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দেওয়া জন্য কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ এবং বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডাকে ধন্যবাদ জানাই।” বিজ

BREAKING: মাথায় গুলি, খুন হিন্দু মহাসভার প্রেসিডেন্ট

Image
মাথায় গুলি করে খুন করা হল হিন্দু মহাসভার রাজ্য প্রেসিডেন্ট রঞ্জিৎ বচ্চনকে। রবিবার সকালের ঘটনা। প্রাতঃভ্রমণে বেরতেই তাঁর মাথা লক্ষ্য করে গুলি করা হয়। লখনউয়ের হজরতগঞ্জ এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছে। আততায়ীরা এসেছিল বাইকে চেপে। বাইক থেকেই রঞ্জিৎ বচ্চনের মাথা লক্ষ্য করে পরপর গুলি করা হয়। হজরতগঞ্জের CDRI বিল্ডিং-এর কাছেই এই ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনায় রঞ্জিৎ বচ্চনের ভাই-ও আহত হয়েছেন। তাঁকে ট্রমা কেয়ারে ভর্তি করা হয়েছে। রঞ্জিৎ বচ্চন আসলে গোরক্ষপুরের বাসিন্দা। তিনি হিন্দু মহাসভার নেতা হলেও তিনি ছিলেন সমাজবাদী পার্টির সদস্য। তাঁকে প্রায়ই প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অখিলেশ যাদবের সঙ্গে দেখা যেত। সমাজবাদী পার্টির তরফ থেকে যোগী আদিত্যনাথ সরকারের দিকে অভিযোগ তোলা হয়েছে। বিস্তারিত আসছে…

প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি বাংলাদেশ হিন্দু পরিষদের

Image
ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি ও ডিএসসিসি) ভোটগ্রহণের তারিখ পরিবর্তনের দাবিতে এবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ হিন্দু পরিষদ। সোমবার (৬ জানুয়ারি) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে হিন্দু পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সাজন মিশ্র স্বাক্ষরিত একটি চিঠি দেয়া হয়। চিঠিতে বলা হয়, 'ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোট গ্রহণের তারিখ আগামী ৩০ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। আপনার (শেখ হাসিনা) অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে, ওই দিন সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসব সরস্বতী পূজা অনুষ্ঠিত হবে। প্রত্যেকেই নিজ নিজ বাড়িতে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে, পাড়া-মহল্লায়, ক্লাবসহ বিভিন্ন স্থানে এই পূজা উদযাপন করে থাকে। তাই ৩০ জানুয়ারি ঢাকা দুই সিটি করপোরেশনের ভোট অনুষ্ঠিত হলে দেশের বৃহৎ একটি অংশকে ভোট প্রদান কিংবা পূজা পালন থেকে বিরত থাকতে হবে। তাই সিটি করপোরেশনের বৃহৎ অংশের ভোট প্রদান ও পূজা পালন নিশ্চিতের লক্ষ্যে নির্বাচনের তারিখ পরিবর্তন করার অনুরোধ জানাচ্ছি।' তথ্যঃ সংগ্রহ।

আগামীকাল সূর্যগ্রহণ,বন্ধ থাকবে সকল শক্তিপীঠ

Image
আগামী ২৬ ডিসেম্বর সূর্যগ্রহণ। কলকাতা সহ গোটা রাজ্যের বিভিন্ন জায়গা থেকে এই গ্রহণ দেখা যাবে বলে জানানো হয়েছে। দেখা যাবে দেশের বিভিন্ন অংশ থেকেও। সূর্যগ্রহণের ফলে ইতিমধ্যে বেশ কিছু জায়গায় মন্দিরের পুজোপাঠ বন্ধ রাখা হয়েছে। সেই মতো বন্ধ থাকাবে জাগ্রত কামাখ্যা মন্দিরও। কামাখ্যা মন্দিরের তরফে জানানো হয়েছে যে, সকাল ৮টা থেকে ১২ টা পর্যন্ত বন্ধ থাকবে মন্দির। সাড়ে ১২টার সময় ফের মন্দির খুলবে। সেই সময় মায়ের ভোগ হবে বলে জানা গিয়েছে। কামাখ্যা মন্দিরের পাশাপাশি বন্ধ থাকবে পাঁচ সতীপীঠ। বন্ধ থাকবে তন্ত্রপীঠ তারাপীঠও। ফলে সেদিন কোনও পুজা-অর্চনাও হবে না। সতীপীঠ, তন্ত্রপীঠের মতো গোটা দেশের ৫১ সতীপীঠের ক্ষেত্রেও একই নিয়ম। দীর্ঘদিন ধরে এই নিয়ম চলে আসছে। ফলে এবারের গ্রহণের আগেও একই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে মন্দির কতৃপক্ষের তরফে। সেই মতো সূর্যগ্রহণের সময় সতীপীঠের মন্দির বন্ধ রাখার ঘোষণা মন্দির কর্তৃপক্ষের। মন্দির বন্ধের পাশাপাশি সেদিন গ্রহণের সময় পূজোপাঠও বন্ধ থাকবে। বীরভূমের পাঁচ সতীপীঠও থাকে। যেমন এই সময় ঘুরতে যাওয়ার তালিকায় থাকে বক্রেশ্বর সতীপীঠ, বোলপুরের কঙ্কালি তলা, লাভপুরের ফুল্লরাতলা, নলহাটির নলাটেশ্বর

যে কোন সময় রাষ্ট্রপতির শাসন জারি হতে পারে পশ্চিমবঙ্গে

Image
নাগরিকতা সংশোধন আইনের (CAA) জেরে গোটা রাজ্যে চলছে অশান্তির আবহাওয়া। কোথায় পুড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে বাস,ট্রেনে,টিকিট কাউন্টার। পশ্চিমবঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee) শুধু মুখের এক কথা বলছে,আর বাস্তবে পুলিশ প্রশাসনের তরফ থেকে অশান্তি থামাতে তেমন কোন পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। গুজব ছড়ানো বন্ধ করার জন্য পশ্চিবঙ্গের ছয়টি জেলায় ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করার মালদহ, মুর্শিদাবাদ, হাওড়া, উত্তর ২৪ পরগনার বারাসাত ও বসিরহাট মহকুমা, দক্ষিণ ২৪ পরগনার বারুইপুর ও ক্যানিং মহাকুমাতে ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করা হয়েছে। রাজ্যের আইন শৃঙ্খলা ভেঙে পড়ার জন্য রাজ্যে রাষ্ট্রপতি শাসন যেকোন সময় জারি হতে পারে।