Posts

Showing posts from 2019

আগামীকাল সূর্যগ্রহণ,বন্ধ থাকবে সকল শক্তিপীঠ

Image
আগামী ২৬ ডিসেম্বর সূর্যগ্রহণ। কলকাতা সহ গোটা রাজ্যের বিভিন্ন জায়গা থেকে এই গ্রহণ দেখা যাবে বলে জানানো হয়েছে। দেখা যাবে দেশের বিভিন্ন অংশ থেকেও। সূর্যগ্রহণের ফলে ইতিমধ্যে বেশ কিছু জায়গায় মন্দিরের পুজোপাঠ বন্ধ রাখা হয়েছে। সেই মতো বন্ধ থাকাবে জাগ্রত কামাখ্যা মন্দিরও। কামাখ্যা মন্দিরের তরফে জানানো হয়েছে যে, সকাল ৮টা থেকে ১২ টা পর্যন্ত বন্ধ থাকবে মন্দির। সাড়ে ১২টার সময় ফের মন্দির খুলবে। সেই সময় মায়ের ভোগ হবে বলে জানা গিয়েছে। কামাখ্যা মন্দিরের পাশাপাশি বন্ধ থাকবে পাঁচ সতীপীঠ। বন্ধ থাকবে তন্ত্রপীঠ তারাপীঠও। ফলে সেদিন কোনও পুজা-অর্চনাও হবে না। সতীপীঠ, তন্ত্রপীঠের মতো গোটা দেশের ৫১ সতীপীঠের ক্ষেত্রেও একই নিয়ম। দীর্ঘদিন ধরে এই নিয়ম চলে আসছে। ফলে এবারের গ্রহণের আগেও একই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে মন্দির কতৃপক্ষের তরফে। সেই মতো সূর্যগ্রহণের সময় সতীপীঠের মন্দির বন্ধ রাখার ঘোষণা মন্দির কর্তৃপক্ষের। মন্দির বন্ধের পাশাপাশি সেদিন গ্রহণের সময় পূজোপাঠও বন্ধ থাকবে। বীরভূমের পাঁচ সতীপীঠও থাকে। যেমন এই সময় ঘুরতে যাওয়ার তালিকায় থাকে বক্রেশ্বর সতীপীঠ, বোলপুরের কঙ্কালি তলা, লাভপুরের ফুল্লরাতলা, নলহাটির নলাটেশ্বর

যে কোন সময় রাষ্ট্রপতির শাসন জারি হতে পারে পশ্চিমবঙ্গে

Image
নাগরিকতা সংশোধন আইনের (CAA) জেরে গোটা রাজ্যে চলছে অশান্তির আবহাওয়া। কোথায় পুড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে বাস,ট্রেনে,টিকিট কাউন্টার। পশ্চিমবঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee) শুধু মুখের এক কথা বলছে,আর বাস্তবে পুলিশ প্রশাসনের তরফ থেকে অশান্তি থামাতে তেমন কোন পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। গুজব ছড়ানো বন্ধ করার জন্য পশ্চিবঙ্গের ছয়টি জেলায় ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করার মালদহ, মুর্শিদাবাদ, হাওড়া, উত্তর ২৪ পরগনার বারাসাত ও বসিরহাট মহকুমা, দক্ষিণ ২৪ পরগনার বারুইপুর ও ক্যানিং মহাকুমাতে ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করা হয়েছে। রাজ্যের আইন শৃঙ্খলা ভেঙে পড়ার জন্য রাজ্যে রাষ্ট্রপতি শাসন যেকোন সময় জারি হতে পারে।

ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত,রাজ্যসভাতে ও পাস হয়ে গেলো নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল

Image
ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত, রাজ্যসভাতে ও পাস হয়ে গেলো নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল। জানা যাচ্ছে, ধ্বনি ভোটে উপরাষ্ট্রপতি জানিয়ে দেন যে,বিল পাস হয়ে গেছে। কিন্তুু বিরোধীরা জানায়,ধ্বনি ভোটে নই, ভোট দিয়ে জানাতে হবে। রাত ৮টা ৪৫ মিনিট নাগাদ ভোটাভুটিতে বিল পাশ হয়ে যায়। পক্ষে ভোট পড়েছে ১২৫টি ও বিপক্ষে ভোট পড়েছে ১০৫টি। স্বাভাবিকভাবেই ৩৭০-এর পর আরও একটি সাফল্য অমিত শাহের। এই বিল অনুযায়ী, বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের হিন্দু, বৌদ্ধ, ক্রিশ্চান, জৈন সহ সংখ্যালঘুরা প্রয়োজনে ভারতে নাগরিকত্বের দাবি জানাতে পারবেন। গত সোমবারই লোকসভায় পাশ হয়েছে এই বিল। এদিন রাজ্যসভায় অমিত শাহ জানিয়েছেন, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, আফগানিস্তান- তিনটিই মুসলিম দেশ। ফলে, সেখানে মুসলিমদের সঙ্গে অবিচার হওয়ার সম্ভাবনা কম। ফলে, এই বিলে তাঁদের কথা বলা হয়নি। বদলে ওইসব দেশে যাঁরা সংখ্যালঘু, সেই হিন্দু, ক্রিশ্চান, বৌদ্ধ, শিখ, জৈনদের নাম লেখা হয়েছে। তবে কোনও মুসলিমের সঙ্গে অবিচার হলে, তাঁদেরও নাগরিকত্ব দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। জয় শ্রী রাম।

আজকেই নাগরিকতা সংশোধন বিল উপস্হাপন হবে, সরাসরি সুবিধা পাবে অত্যাচারিত হয়ে আসা হিন্দুুরা

Image
আজ বুধবার সকাল সাড়ে ৯টা নাগাদ অ্যানেক্সি (Parliament Annexe) বৈঠক করতে পারে। এই বৈঠকে নাগরিকতা সংশোধন বিল (Citizenship Amendment Bill) পেশ করতে পারে। এই নাগরিকতা সংশোধন প্রস্তাব (CAB) অনুযায়ী নাগরিকতা আইন ১৯৫৫ এ সংশোধন করা হবে। এই নাগরিকতা সংশোধন বিলে পাকিস্তান, আফগানিস্তান আর বাংলাদেশ থেকে হিন্দুরা ধার্মিক সংখ্যালঘুদের ভারতীয় নাগরিকতা দেওয়ার আইন আনা হবে। এই বিল আইন হয়ে যাওয়ার পর আফগানিস্তান, বাংলাদেশ আর পাকিস্তানের হিন্দু, শিখ, বৌদ্ধ, জৈন পারসি আর ইসাই ধর্মে বিশ্বাসী সংখ্যালঘু মানুষেরা এদেশে ১২ বছরের জায়গায় ছয় বছর বছর থাকলেই নাগরিকতা পাওয়ার রাস্তা পরিষ্কার হয়ে যাবে। যদিও নাগরিকতা অর্জনের আগে তাঁদের নিজের পরিচয় নিয়ে জরুরি কাগজপত্র পেশ করতে হবে। এর মধ্যে পূর্বের কিছু রাজ্য এই বিলের বিরোধিতা করেছে, তাঁদের অনুযায়ী এর মাধ্যমে তাঁদের সংস্কৃতি, ভাষা আর পারম্পরিক ঐতিহ্যের সাথে ছেলে খেলা করা হবে। জয় শ্রী রাম 🚩 🚩

মুসলিম ধর্মে পরির্বতন হয়ে ও জায়গা পেলো না সবিতা রাণী

Image
সবিতা বেগম ( পূর্ব নাম সবিতা রাণী দাস) পাবনার আঠঘড়িয়া উপজেলার নাদুরিয়া গ্রামেরর শ্রী রাম দাস এর মেয়ে শ্রীমতি সবিতা রাণী দাস প্রমের ফাঁদে পড়ে ঈশ্বরগঞ্জের উচালিখা ইউনিয়নের আমোদপুর গ্রামের হেকমত আলীর ছেলে শহীদুল ইসলাম  কাছে।  প্রেমের ফাঁদ বুঝতে না পেরে নিজের সংসার ছেড়ে নিজের হিন্দুু ধর্ম থেকে মুসলিম ধর্মে পরির্বতন হয়ে বিয়ে করেন শহীদুল কে। কিন্তু প্রতারক স্বামী গোপনে নিজ এলাকায় আরও একটি বিয়ে করে, এখন আর আশ্রয় দিচ্ছে না সবিতাকে। আর ধর্মান্তরিত হওয়ায় সবিতা তার স্বজনদের কাছে ফিরতেও পারছে না। উপায় না পেয়ে গত দুমাস ধরে স্বামীর বাড়িতে ঠাঁই পেতে লড়াই করে যাচ্ছেন সবিতা বেগম ( পূর্ব নাম সবিতা দাস )  জানা গেছে, গাজীপুরে একই পোশাক কারখানায় কাজ করার সুবাদে সবিতার সঙ্গে শহীদুলের পরিচয় হয়। এক পর্যায়ে তাদের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। শহীদুল বিয়ের আশ্বাস দিলে ২০১৪ সালের জানুয়ারিতে ময়মনসিংহ আদালতে এফিডেবিট করে ধর্মান্তরিত হয়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে সবিতা। এরপর ওই বছরের জুন মাসে তারা বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়। সেই থেকে একসঙ্গে বসবাস করতে শুরু করে তারা। সংসার জীবনও তাদের ভালোই কাটছিলো। হঠাৎ করেই নিজ এলাকায় সবিত

স্ত্রী ও সন্তান নিয়ে সনাতন হিন্দু ধর্মে ফিরে আসার কারনে কট্টরপন্থীরা প্রান নাশের হুমকি

Image
উত্তর প্রদেশ রাজ্যে সামলি জেলায় এক ব্যাক্তি তার চার সন্তান ও স্ত্রীকে নিয়ে ধর্ম ত্যাগ করে হিন্দু ধর্ম গ্রহণ করেছেন।  নাম রেখেছেন সেলিম থকে সুশীল। জানা গেলো যে, এই যুবকের বাবা-মা তার ৮ বছর বয়সে মারা গেছে। সুশীলের বাবার নাম ছিল শ্যাম সিং। তাঁর মৃত্যুর পরে সুশীল সনাতন হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে মুসলিম ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন। তখন থেকে তার এক সহকর্মী যুবকের সাথে বসবাস শুরু করেছিলেন। সেই সময় তিনি ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন। সহকর্মীর সাথে বসবাস শুরু করার কিছু সময় পর তিনি হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে মুসলমান হয়েছিলেন। এখন ওই ব্যাক্তি হিন্দু ধর্মে ফিরে এসেছেন। নিজের স্ত্রী ও বাচ্চা সহ সকলে মিলে সনাতন হিন্দু ধর্মে ফিরে এসেছেন। কিন্তু এতে জেহাদি কট্টরপন্থীরা আক্রোশ প্রকাশ করেছে। জেহাদিরা ওই ব্যাক্তিকে প্রাণে মারার হুমকি দিয়েছে। সুশীল প্রশাসনের কাছে অনুরোধ করেছে তার পরিবারকে সুরক্ষা প্রদান করানোর জন্য। সুসীল তার সন্তানদের জন্য চিন্তা প্রকাশ করে সুরক্ষার আওয়াজ তুলেছে। সুশীল বলেছেন, যখন তিনি ইসলাম কবুল করেছিলেন তখন তার বয়স ছিল মাত্র ৮ বছর। তখন ধর্ম সম্পর্কে তার জ্ঞান ছিল না। তবে এখন তিনি নিজের অতীত সম্পর্কে জা

নাগরিকত্ব বিল নিয়ে অমিত শাহ কি বললেন, দেখে নিন। জানার খুব দরকার সকলের

Image
Respected Amit Saha ji speeches, CAB (Citizen Amendment Bill-নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল) পাস হলে বাংলাদেশ, পাকিস্তান, আফনিস্তান থেকে আগত শরণার্থী হিন্দু, শিখ, বৌদ্ধ, ক্রিশ্চান, জৈন, পার্সি'রা ভারতবর্ষের নাগরিকত্ব পাবেন। ২০১৬ সাল থেকে এই বিলটিকে পাস হতে দেয়নি কংগ্রেস, সিপিএম, তৃণমূল ও অন্যান্য বিরোধী দল। আগামী সংসদ অধিবেশনে নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল পাস হতে চলেছে। এবার বিরোধীরা বিলটি আটকে রাখতে পারবে না। কারণ এখন রাজ্যসভাতে শাসক জোটের সংখ্যাধিক্য ঘটেছে। CAB পাস হয়ে গেলে বিরোধী ও সংবাদ মাধ্যমের একাংশ NRC নিয়ে অপপ্রচার চালাতে পারবে না। কারণ তখন স্পষ্ট হয়ে যাবে NRC কেবল অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের চিহ্নিত করতে প্রয়োগ হচ্ছে। শরণার্থীদের জন্য নয়। মিথ্যা পাচার চালিয়ে সাধারণ মানুষের মনে আতঙ্ক ছড়াতে পারবে না এই রাষ্ট্র বিরোধী শক্তি। সিটিজেন অ্যামেন্ডমেন্ট বিল (CAB) ও শরণার্থী এবং অবৈধ অনুপ্রবেশকারী ও সন্ত্রাসবাদ সমস্যা শীর্ষক একটি অনবদ্য প্রতিবেদন, অবশ্যই পড়ুন। হিন্দু উদ্বাস্তু বা শরণার্থী এবং বেআইনি অনুপ্রবেশকারীর পার্থক্য :-   রাষ্ট্রসঙ্ঘের উদ্বাস্তু বিষয়ক দপ্তর ' ইউনাইটেড নেশনস হাই ক

শিব মন্দির অপবিত্র করে পালিয়ে যাওয়ার সময় ধরা খেলো স্হানীয়দের কাছে।

Image
উত্তরপ্রদেশের বাডাউনের ফেইজাগঞ্জ বেহাতা এলাকায় এক সম্প্রদায়ের তিন কিশোর হিন্দু মন্দিরে প্রবেশ করে নোংরা করে পালিয়ে যাওয়ার সময় এলাকার লোকজন দুই যুবককে ধরে পুলিশের হাতে তুলে দেয়। অন্য এক যুবক পালিয়ে যায়। স্হানীয় সূত্র জানা যায়,এলাকায় শ্মশান লাগোয়া এক জমির উপর পুরানো মন্দির আছে,আশেপাশের লোকেরা সেখানে পূজা করতে আসেন। রবিবার (২৪ নভেম্বর, 2019) বেলা সাড়ে ৪ টার দিকে আশীষ তিওয়ারি, রমাকান্ত এবং সন্ত্রাম মিশ্র খামারের দিকে যাচ্ছিলেন। এই সময়ে, যখন ধর্মীয় স্থানটিতে তাদের চোখ পড়ে, তারা দেখেন যে অন্য সম্প্রদায়ের তিন কিশোর ধার্মিক স্থলকে অপবিত্র করছে। চিৎকার চেঁচামেচি হতেই আশেপাশের লোকজন জড়ো হয়ে দুই কট্টরপন্থী যুবককে ধরে ফেলে। অন্যদিকে ১ যুবক ভিড় এর চোখে ফাঁকি দিয়ে পলায়ন করে। স্থানীয় লোকজন ওই দুই যুবককে পুলিশের হাতে তুলে দেয়। পুলিশ যুবকদের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করলে যুবকদের পরিজনরা পৌঁছে যায়। সেখানে স্থানীয় লোকজন যুবকদের পরিবারে উপর ক্ষোভ প্রকাশ করে। ঘটনার উত্তেজনা দেখে বড়ো সংখ্যায় পুলিশ নিযুক্ত করা হয়। সকাল বেলা স্থানীয় লোকজনের সাথে মিলে পুলিশ এলকা পরিষ্কার পরিছন্ন করে। মন্দিরকে পরিস্ক

অবৈধ বাংলাদেশিরা NRC ভয়ে ইতিমধ্যে পালাতে শুরু করলো, সাথে ৩০০ জন গ্রেফতার

Image
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদে বসার আগে থেকে অমিত শাহ (Amit Shah) NRC এর কথা বলেছিলেন, আর এখন NRC যে পুরো দেশে লাগু করে চলেছে। এখন অমিত শাহের ভয়ে অবৈধ বাংলাদেশিরা পালাতে শুরু করেছে বলে খবর পাওয়া যাচ্ছে। অমিত শাহের ঘোষণা অবৈধ বাংলাদেশিদের স্থির হতে দিচ্ছে না। খবর আসছে, অমিত শাহের এই ঘোষণার পর থেকে বাংলাদেশে অবৈধ অনুপ্রবেশ বৃদ্ধি হয়েছে। বাংলাদেশ সীমান্ত পুলিশ জানিয়েছে, গত তিন সপ্তাহে তিন শতাধিক মানুষ সীমান্তে অনুপ্রবেশ করতে গিয়ে ধরা পড়েছে। জিজ্ঞাসাবাদের সময় এই সমস্ত মানুষ নিজেদের বাংলাদেশি নাগরিক বলছেন। তবে তার নাগরিকত্ব প্রমাণের কোনও দলিল তারা দেখাতে পারেনি। এর মধ্যে সীমান্তে মোট ২০৪ জনকে ধরা হয়েছিল। এর মধ্যে ৬৭ শিশু, ৭৮জন মহিলা এবং ৬৯ জন পুরুষ রয়েছে। গ্রেফতারকৃত অনুপ্রবেশকারীরা বলছেন যে তারা ৪-৫ বছর আগে বাংলাদেশ ছেড়ে ভারতে চলে গিয়েছিল। এই সময়ে তারা বেঙ্গালুরু এবং কর্ণাটকের আসামে বাস করতেন। তবে আসামের পরে দেশজুড়ে এনআরসি তালিকা তৈরির ঘোষণার পরে গ্রেপ্তারের ভয়ে সমস্ত মানুষ বাংলাদেশ ফিরছেন। সীমান্ত পুলিশ জানিয়েছে, গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে বেশিরভাগই বাংলাভাষী মুসলমান। তারা তাদের স

হিন্দু রাজা প্রতাপাদিত্য রায় শুনলে ভয়ে কাঁপতো মুখল রাজারা। কে এই রাজা ??

Image
ইতিহাস না জানার কারণে অনেক জাতি দুর্বল ভীরু হতে শুরু হয়েছে।  তবে ভারত দেশে যে প্রান্তের ইতিহাস সবথেকে বেশি লুকিয়ে দেওয়া হয়েছে তা হলো বাংলার ইতিহাস। কারণ ইংরেজরা বাংলাতেই সবথেকে বেশি সক্রিয় ছিল, একইসাথে রাজনৈতিক কারণেও বাংলার মানুষ তাদের ইতিহাস জানা থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। বাংলার মানুষ মনে করেন যে, সিরাজউদ্দৌলা থেকে বাঙালি তার বীরত্বের শুরু করেছিল। বাংলার মহাপুরুষদের কথা বললে সবথেকে প্রথমে আসে সুভাষচন্দ্র বসুর নাম। তবে সুভাষচন্দ্র বসু যে হিন্দু রাজাদের বীরত্বের কাহিনী পড়ে অনুপ্রাণিত হতেন তাদের আজ ইতিহাস ও সমাজ ভুলিয়ে দিয়েছেন। বাংলার এমনি এক রাজার মধ্যে ছিলেন প্রতাপাদিত্য রায়। যার বীরত্বের কাহিনী শুনে শিবাজী মহারাজ ছত্রপতি শিবাজি হওয়ার অনুপ্রেরণা পেয়েছিলেন। এছাড়াও সুভাষচন্দ্র বসুও রাজ প্রতাপাদিত্যর কাহিনী পড়ে দেশকে স্বাধীন করার জন্য অনুপ্রেরণা পেয়েছিলেন। রাজা প্রতাপাদিত্য জমিদারি থেকে শুরু করে হয়েউঠেছিলেন এক মহান হিন্দু রাজা। যিনি মায়ানমারের কিছু এলাকা পর্যন্ত দখল করে নিয়েছিলেন। বর্তমানের দক্ষিণ ২৪ পরগনা, উত্তর ২৪ পরগনা, নদীয়া, যশোর সব এলাকা ছিল তার রাজত্বের অংশ। সংস্কৃতি ভাষায় দক্ষ ও ব

আবারো লাভ জিহাদের স্বীকার মেঘলা মহাজন

Image
নিজের জন্মদাতা মা/বাবা অস্বীকার করে পালিয়ে বিয়ে করলেন বাংলাদেশে চট্রগ্রাম জেলার বোয়ালখালী উপজেলার মধ্যম শাকপুরা  স্বপন মহাজনের মেয়ে মেঘলা মহাজনের (২২)। দীর্ঘদিন যাবৎ প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠেছে একই গ্রামের আবদুল শুক্কুরের ছেলে শাহদাৎ হোসন (২৮) এর সাথে। এক পর্যায়ে তারা উভয়ে পালিয়ে যায়। পরে মেঘলা ধর্মান্তরিত হয়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহন করে নিজের নাম পাল্টিয়ে সুনেহারা ইসলাম (মেঘলা) রাখা হয়। দিনের পর দিন বাংলাদেশে যেভাবে হিন্দুু মেয়েরা কনভার্ট হয়ে যাচ্ছে, এর পিছনে বড় ধরনের একটি চক্র কাজ করছে। যা হিন্দুু মেয়েদের কে টার্গেট করে তাদের প্রেমের ফাঁদে ফেলে মুসলিম ধর্মে রুপান্তিত করছে। আর তারই পিছনে কাজ করছে বাংলাদেশে ইসলামিক ফাউন্ডেশন নামক একটি সংস্হা। যা বিভিন্ন কনভার্টের জন্য হিন্দু ছেলের জন্য ৮০,০০০ টাকা এবং মেয়ের জন্য ১,২০,০০০ টাকা দেয়া হয়। এর সাথে সাথে তাদের থাকার ব্যবস্হা,চাকরি এমনকি বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা দিয়ে থাকে।  এইসব ফাইন্ডেশনের অর্থায়ন করে ইরাক,সৌদআরব এবং ইরান দেশ গুলো থেকে। দিনের পর দিন যেভাবে আমাদের হিন্দুু ছেলে/মেয়েরা কনভার্ট হচ্ছে, এইভাবে চলতে থাকলে সনাতনি ( হিন্দুু)  সমাজ ধ্বংস

৯৯% মুসলিমরা আগে হিন্দু ছিল, বললেন রামদেব।

Image
৯৯% মুসলিমরা আগে হিন্দু ছিল, ভগবান রাম উনাদের জন্যেও পূজনীয়: রামদেব, যোগগুরু। অযোধ্যা মামলায় রায় আসার পরেও বিতর্ক থামার নাম নিচ্ছে না। বহুজন আদালতের রায় ও রাম মন্দির নির্মাণ নিয়ে মতামত প্রকাশ করতে।শুরু করেছে। যোগগুরু বাবা রামদেব রাম জন্মভূমি-বাবরি মসজিদ বিতর্কিত মামলায় সুপ্রিম কোর্টের সাম্প্রতিক রায়কে স্বাগত জানিয়েচেন। রামদেব বলেছেন যে যেমন ভ্যাটিকান সিটি খ্রিস্টানদের, মক্কা মুসলিমদের, তেমনিভাবে হিন্দুদের জন্য অযোধ্যায় একটি রাম মন্দিরকে প্রধান তীর্থস্থান হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করা উচিত। রামদেব বলেন যে দেশের ৯৯ শতাংশ মুসলমান ধর্মান্তরিত। তারা সকলেই প্রথমে হিন্দু ছিলেন তাই ভগবান রামও তাঁর দ্বারা শ্রদ্ধাশীল। বাবা রামদেব, শ্রী বৈজেশ্বর তীর্থ স্বামীজি এবং আরও অনেক হিন্দু নেতার স্বপ্ন দেখেছিলেন যে অযোধ্যায় একটি মহা রাম মন্দির তৈরি করা উচিত। যা এখন বাস্তবায়নের পথে এগিয়ে চলেছে।আদালত মন্দির নির্মাণের জন্য ট্রাস্ট গঠন করার নির্দেশ দিয়েছে। সেই ট্রাস্টে হিন্দু নেতা, প্রবীণ হিন্দু সাধু,আ স্বামীজি ও সন্ন্যাসীদের রাখতে বলা হয়েছে। রামদেব বাবা বলেন, অযোধ্যা হিন্দু ধর্মের বৈদিক ঐতিহ্যের স্মারক

অধ্যক্ষ গোপাল কৃষ্ণ মুহুরী (স্যার) কথা কি ভুলে গেছেন সবাই ???

Image
আজ ১৬ই নভেম্বর।  নাজিরহাট কলেজের মুক্তিযোদ্ধা ও অধ্যক্ষ  গোপাল কৃষ্ণ মুহুরীর ১৮তম মৃত্যুবার্ষিকী 😥।  ঠি ক এই দিনে ২০০১ সালে রোজ শুক্রবার প্রতিদিনের মতো চা খেতে খেতে পেপার নিয়ে বসেন হাটহাজারি নাজিরহাট কলেজের অধ্যক্ষ গোপাল কৃষ্ণ মুহুরী।  কিন্তুু সেই সকালটা যে ওনার কাল হয়ে দাঁড়াবে,কে বা বলতে পারে ? ২০০১ সাল মানে বিএনপি/জামায়াত শিবিরের  রাজনীতির লীলাখেলা চলছিলো। একের পর এক সকল হিন্দুুদের বাড়িঘর/মঠ-মন্দির  ভাঙ্গচুর,জ্বালিয়ে দেয়া, হিন্দুু মা/বোনকে দিনের ধর্ষণ করা চলছিলো।  ঠিক তখনই সনাতনীদের অহংকার  প্রয়াত গোপাল কৃষ্ণ মুহুরীকে জামায়াত শিবির ক্যাডার রা মিলে চট্টগ্রাম মহানগরীর ব্যস্ততম জামাল খান রোডের বাসায় হাটহাজারী কলেজের অধ্যক্ষ গোপাল কৃষ্ণ মুহুরীকে (৬০) মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে গুলি করে হত্যা করে 😥😥 এই হত্যাকান্ডের প্রতিবাদে ১৬ নভেম্বর চট্টগ্রাম মহানগরীর জামাল খান, মোমিন রোড এলাকায় অঘোষিত হরতাল পালিত হয়। সারা চট্টগ্রামে হত্যার সংবাদ প্রচারিত হয়ে যায় মহূর্তের মধ্যে। একে একে ভীড় জমান জামালখান মুহুরীর নিজ বাড়ীর চত্বরে। আসেন হিন্দু মুসলিম বৌদ্ধ খৃষ্টান সাংস্কৃতিক কর্মী বিভিন্ন

অবশেষে কান্তজীউ মন্দিরে অশ্লীল নৃত্যে বন্ধ করলো প্রশাসন।

Image
বাংলাদেশে দিনাজপুর জেলার কাহারোলে ঐতিহাসিক কান্তজিউ মন্দির প্রাঙ্গণে প্রতিবছরের মতো মাস ব্যাপী রাস মেলায় অনুষ্ঠিত হয়। আর এই রাসমেলাকে কেন্দ্র করে প্রতিবছর কিছু অসাধু ব্যবসায়ী সেখানে বিভিন্ন ধরনের প্রকাশ্যে নোংরা বেহায়াপনা অশ্লীল নৃত্য পরিবেশন করে। আর এইসব স্হানীয় কিছু রাজনীতির ব্যক্তিদের প্রশয়ে প্রতিবছর এইরকম নৃত্যের প্যান্ডেল করা হয়। যা মন্দিরে আগত সকলে তীর্থযাত্রী দের জন্য একটি লজ্জ্বাজনক বটে।  এইবছর সনাতনী বিভিন্ন নেতৃবৃন্দ গণরা প্রতিবাদ করে  উঠলে এবং প্রশাসন বরবার চিঠি প্রদান করলে  গত  শুক্রবার ১৫ নভেম্বর বিকাল ৪টার দিকে কাহারোল উপজেলা প্রশাসন সকল প্যান্ডেলগুলো ভেঙ্গে দিয়েছেন এবং অতিশীঘ্রই এইসব স্হান পরিত্যাগ করতে বলেছেন। দীর্ঘদিনের এই নোংরা গুলো চলতে থাকা সকল তীর্থযাত্রীদের মনের ভিতর একটি আনন্দদায়ক  হিসেবে কাজ করছে এই কারন, যেহেতু কান্তজীউ মন্দির একটি ঐতিহাসিক মন্দির। পূণ্য তীর্থস্হান ও বটে। প্রতিবছরই এইভাবে প্রশাসন কঠোর ভাবে সর্তকতা থাকবে বলে সকল তীর্থযাত্রীরা মনে করছে।

রাম মন্দির ট্রাস্টে কে কে থাকছে, জেনে নিন ???

Image
অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণ কাজের জন্য ইতিমধ্যে ট্রাস্ট গঠনের কাজ শুরু হয়েছে। রাম মন্দির ট্রাস্ট সম্পর্কিত বিলটি সংসদের শীতকালীন অধিবেশনে আনা হবে। এটি ট্রাস্টের ক্ষমতা এবং অধিকারের কথা উল্লেখ করবে। ভিএইচপি ( VSP) বলেছে যে রাম মন্দির নির্মাণের জন্য যে ট্রাস্ট তৈরি করা হবে তাতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকে এই কমিটির মধ্যে রাখার জন্য ইতিমধ্যে অনেকে সুপারিশ করেছেন।  এছাড়াও একজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারককেও দায়িত্ব দেওয়া যেতে পারে।  সোমনাথ ট্রাস্টের আদলে রাম মন্দির ট্রাস্ট গঠন করা হবে।  জানিয়ে রাখি, রামজন্মভূমি মামলায় রায় আসার আগে দেশের জনতা বলেছিল যে আদালত যা রায় দেবে সেটাই তারা মাথা পেতে নেবে। এমনকি রায় আসার পরেও জনগণ শান্তির সাথে আদালতের রায় ও মেনে নিয়েছে। এখন পুরো ভারত বর্ষের রাম মন্দির নির্মাণে অপেক্ষার জন্য দিন গুণছে।                       🚩 জয় শ্রী রাম 🚩 

জেনে নিন ভারতের তিরুপতি বালাজি মন্দির রাম মন্দিরের জন্য কত টাকা দিচ্ছে ??

Image
বিশ্বের যে কোনো দেশে, তাদের দেশ হলো শুধুমাত্র একটা জমির খন্ড। অন্যদিকে ভারতীয়দের কাছে ভারত একটা জমির খন্ড নয়। উল্টে ভারত দেশকে একটা জীবন্ত আত্মা মেনে দেশের পরিকল্পনা করা হয়। সেই কারণে ভারতীয়রা দেশকে ভারত মাতা বলে সম্বোধন করে। মন্দিরটি তৈরির জন্য পাথর রাজস্থান থেকে আসতে শুরু করেছে ইতিমধ্যে। সুপ্রীম কোর্টের এই সিদ্ধান্তের পরে  অন্ধ্র প্রদেশে অবস্থিত  তিরুপতি বালাজি মন্দির অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণের জন্য  ১ কোটি টাকা অনুদান দেবে এবং বিহারের প্রসিদ্ধ  এবং রাজধানী পটনা জংশনে অবস্থিত হনুমান মন্দির রাম মন্দির নির্মাণের জন্য সহায়তা করবে বলে জানিয়েছে।  মহাবীর মন্দির ট্রাস্ট কমিটি অযোধ্যার রাম মন্দির নির্মাণের জন্য  ১০ কোটি টাকার আর্থিক সহায়তা করার ঘোষণা করেছে। তথ্য মতে, প্রতি বছর মহাবীর মন্দির ট্রাস্ট কমিটি ২ কোটি টাকা দিয়ে সাহায্য করবে। ট্রাস্ট কমিটির সেক্রেটারি ও প্রাক্তন আইপিএস অফিসার কিশোর কুণাল এ তথ্য জানিয়েছেন। অযোধ্যায় ভগবান শ্রী রামের মন্দির তৈরির জন্য জোর দিয়ে কাজ চলছে। অনেক ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান মন্দির তৈরির জন্য এগিয়ে আসছে।  কেন্দ্র সরকার আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী, ট্রাস

খ্রিষ্টানে কনভার্ট করার সকল বিদেশী NGO লাইসেন্স বাতিল করলো অমিত শাহ

Image
ভারতে বিদেশী ফান্ডিং  দিনের পর দিন  NGO গুলি বহু জায়গায় হিন্দুদের ধর্ম পরিবর্তন করে খ্রিষ্টানে কনভার্ট করার উপর কাজ করে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত।  আর সেই NGO গুলোর চাবুক চালালো বিজেপির  অমিত শাহ।  বিদেশী ফান্ডিং আইন উলঙ্ঘন করার অপরাধে মোদী সরকার ১৮০৭ সংখ্যক NGO ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের উপর একশন নিয়েছে। রাজস্থান বিশ্ববিদ্যালয়, এলাহাবাদ কৃষি ইনস্টিটিউট, ইয়াং মেনস ক্রিশ্চিয়ান অ্যাসোসিয়েশন, গুজরাট এবং স্বামী বিবেকানন্দ এডুকেশনাল সোসাইটি কর্ণাটক এমন সত্তা ও এনজিওগুলির মধ্যে রয়েছে যাদের বিদেশী অংশদান অধিনিয়ম (রেগুলেশন) আইনের আওতায় লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে। বিদেশ থেকে আগত অবৈধ অর্থ আটকানোর জন্য এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।  স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের এক কর্মকর্তা বলেছেন, “এফসিআরএ নিবন্ধন বাতিল হওয়ার সাথে সাথে সমস্ত বেসরকারী সংস্থা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বৈদেশিক ফান্ডিং বন্ধ করা হয়েছে।” কর্মকর্তারা বলেছেন যে বারবার অনুস্মারক সত্ত্বেও বার্ষিক 6 বছর অবধি আয়কর এবং বিদেশী তহবিলের বিষয়ে ব্যয়ের বিবরণ জমা না দেওয়ার কারণে এই সংস্থাগুলির এফসিআরএ নিবন্ধন বাতিল করা হয়েছে। বর্তমানে যতগুলো NGO  আছে ভারত ব

রাম মন্দিরের জন্য বিশাল আকৃতির ঘন্টা বানানো কাজ শুরু করেছে মুসলিম সম্পদ্রায়ের ভাইয়ারা

Image
অযোধ্যায় রাম মন্দিরের জন্য ২১০০ কেজির বিশালাকার পিতলের ঘণ্টা  তৈরি করছে আমাদের মুসলিম ভাইয়ারা  ২১০০ কেজির ঘণ্টা পিতলের আর এর উচ্চতা ৬ ফুট এবং চওড়ায় ৫ ফুট। এই ঘণ্টার নির্মাণ করা কারখানার মালিক হলো, জলেসর এর নগরপালিকার চেয়ারম্যান বিকাস মিত্তল জানান, এই বিশালাকার ঘণ্টা বানানোর জন্য মুসলিম কারিগর ইকবাল সহযোগিতা করছে। ঘণ্টার ডিজাইনিং এবং মসৃণ করার কাজ মুসলিম সমাজের ভাইয়েরা দিন রাত মিমিলে  কাজ করছে। ঘণ্টাটির বানাতে খরচ পড়তে পারে ১০ থেকে ১২ লক্ষ টাকা।  রাম মন্দির বানানোর রাস্তা পরিস্কার হওয়ার পরেই জলেসরে ঘণ্টা বানানোর কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলেছে। এছাড়াও আরও কয়েকটি ঘণ্টার অর্ডার দেওয়া হয়েছে। চাহিদা বেড়ে যাওয়ার কারণে, কারখানার মালিক শ্রমিক সংখ্যাও বাড়িয়ে দিয়েছে। রাম মন্দিরের জন্য বানানো এই বিশালাকার ঘণ্টার জলেসর এবং এটাহ এর নাম খোদাই করা থাকবে। অযোধ্যায় রাম মন্দির হওয়ার পর এই ঘণ্টা দেখলেই মানুষে জানতে পারবে যে, এই ঘণ্টা কোথায় বানানো হয়েছিল। আশা করি, এই ঘন্টাটির কাজ অতিশীঘ্রই শেষ করা হবে।।                      🚩 জয় শ্রী রাম 🚩 

শক্তিপীঠের আরেক পীঠ মা যোগাদ্যার সম্পর্কে জানেন কি ??

Image
পৌরাণিক কাহিনী দক্ষযজ্ঞে সতী দেহত্যাগ করলে মহাদেব মৃতদেহ স্কন্ধে নিয়ে উন্মত্তবৎ নৃত্য করতে থাকেন, বিষ্ণু সেই দেহ চক্রদ্বারা ছেদন করেন ৷ সতীর মৃতদেহের খন্ডাংশ একান্নটি স্থানে পতিত হয় ৷ এই একান্নটি স্থান দেবীর পীঠস্থান নামে পরিচিত । ক্ষীরগ্রাম ও এক সতীপীঠ, দেবীর ডান পায়ের আঙুল পড়েছিল এখানে। বাংলার এক লৌকিক দেবতা ও ৫১ পীঠের এক পীঠের দেবী। তাঁর মন্দির পশ্চিম বঙ্গের বর্ধমান জেলার মঙ্গলকোট ব্লকের নিকটে ক্ষীরগ্রাম নামক গ্রামে অবস্থিত একটি প্রাচীন কালী মন্দির।এছাড়া হুগলীর প্রধান গ্রামদেবতা ষণ্ডেশ্বর জীউ-এর মন্দির চত্বরের মূল মন্দিরের উত্তর দিকে ও একটি যোগাদ্যা দুর্গামন্দির রয়েছে। অন্নদামঙ্গলে বলা হয়েছে , ‘ক্ষীরগ্রামে ডানি পার অঙ্গুষ্ঠ বৈভব৷ /যুগাদ্যা দেবতা ক্ষীরখণ্ডক ভৈরব৷৷ ’ মানে দেবী যুগাদ্য়া ও ভৈরব ক্ষীরখণ্ডক। কাটোয়া-বর্ধমান রেলপথে কাটোয়া থেকে ১৭ আর বর্ধমান থেকে ৩৬ কিলোমিটার দূরে কৈচর স্টেশন। বাস বা রিকশায় কৈচর থেকে ৪ কিমি যেতে ক্ষীরগ্রামের পশ্চিমে দেবী যোগাদ্যা উমা অর্থাৎ সিংহপৃষ্ঠে আসীন কালো কোষ্ঠীপাথরের দশভুজা মহিষমর্দিনী। মন্দির লাগোয়া ক্ষীরদিঘির জলে দেবীর বাস। বছরে

শক্তিপীঠ দেবী সর্বমঙ্গলার সম্পর্কে জানেন কি ???

Image
󠖬দেহ খন্ডঃ-  নাভি। বর্ধমানের অধিষ্ঠাত্রী দেবী 'দেবী সর্বমঙ্গলা'।তিনি বাংলার লৌকিক দেবতা ও বটে। তিনি মুলত বর্ধমানের সর্বমঙ্গলা মন্দিরে পুজিত হন।এই মন্দিরটিকে অনেকে শক্তিপীঠ বলেন।সেই মতে এখানে দেবীর নাভি পরেছিল।দেবী সর্বমঙ্গলা ও ভৈরব শিব/মহাদেব । কথিত আছে, প্রায় সাড়ে তিনশো বছর আগে শহর বর্ধমানের উত্তরাংশে বাহির সর্বমঙ্গলা পাড়ায় বাগদিরা পুকুরে মাছ ধরতে গিয়ে একটি শিলামূর্তি পেয়েছিল। সেটিকে প্রস্তর খণ্ড ভেবে তার উপরে শামুক–গুগলি থেঁতো করতো। সেই সময় দামোদর নদ লাগোয়া চুন তৈরির কারখানার জন্য শামুকের খোলা নেওয়ার সময় শিলামূর্তিটি চলে যায় চুন ভাটায়। তখন শামুকের খোলের সঙ্গে শিলামূর্তিটি পোড়ানো হলেও মূর্তির কোনো ক্ষতি হয়নি। তবে সেই রাতে স্বপ্নাদেশ পাওয়া মাত্র বর্ধমান মহারাজা সঙ্গম রায় শিলামূর্তিটিকে নিয়ে এসে সর্বমঙ্গলা নামে পুজো শুরু করেন। পরবর্তীকালে ১৭০২ সালে টেরাকোটার নিপুণ কারুকার্য খচিত সর্বমঙ্গলা মন্দির নির্মাণ করেন মহারাজাধিরাজ কীর্তিচাঁদ মহতাব। ক্রমে মূল মন্দিরের আশেপাশে গড়ে ওঠে নাট মন্দির, শ্বেত পাথরের তৈরি রামেশ্বর ও বাণেশ্বর নামে দুটি শিব মন্দির। কালো

শক্তিপীঠ ( তারাপীঠ ) সম্পর্কে জেনে নিন।

Image
দ্বারকা নদীর তীরে পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলার রামপুরহাট শহরের তারাপীঠ / তারাপুর। দেহখন্ডঃ তৃতীয় নয়ন। মন্দিরের প্রধান ফটক                           মা তারা সতীর পীঠ গুলোর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি পীঠ। ঋষি বশিষ্ঠ প্রথম এই রূপটি দেখতে পান এবং সতীকে তারা রূপে পূজা করেন। স্থানীয় কিংবদন্তি অনুসারে, বশিষ্ঠ তারাপীঠ নামে প্রসিদ্ধ এই তীর্থে দেবী সতীর পূজা শুরু করেন। পীঠস্থান গুলির মধ্যে তারাপীঠ একটি “সিদ্ধপীঠ”, অর্থাৎ এখানে সাধনা করলে সাধক জ্ঞান, আনন্দ ও সিদ্ধি বা অলৌকিক ক্ষমতা প্রাপ্ত হন। উত্তরমুখী আটচালা তারা মায়ের মন্দিরটি লাল ইটের নির্মিত এর ভিতের দেওয়াল বেশ মোটা। উপরিভাগে শিখর পর্যন্ত একাধিক ধনুকাকৃতি খিলান উঠেছে। চারচালার ওপরে চার কোণে চারটি ছোট ছোট চূড়া অবস্থিত। মন্দিরের চূড়ায় একটি তামার পতাকাসহ ত্রিশুল তিনটি পদ্ম ভেদ করে উঠেছে। মন্দিরের প্রবেশপথের মধ্যে খিলানের ওপর দুর্গার প্রতিকৃতি রয়েছে।  উত্তরদিকে বামপাশের খিলানের ওপর কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের ঘটনা, ভীষ্মের শরসয্যা, অশ্বত্থামা হত প্রভৃতি মহাভারতের কাহিনী উৎকীর্ণ রয়েছে। মন্দিরের উত্তর ভিতের পূর্বদ

ভারতে শুধু দেবী দুর্গাই নন, অসুরও পূজিত হন বটে! জানেন কি?

Image
ঝাড়খণ্ড এবং জলপাইগুড়ি জেলায় “অসুর” নামে একটি আদিবাসীগোষ্ঠী বা উপজাতি আছে। তারা দাবী করে যে, তারা মহিষাসুরের বংশধর। তারা দুর্গাপূজার সময়টাতে মহিষাসুরের জন্য শোক পালন করে। তারা মহিষাসুরকে পূজা করে। ইন্টারনেট ঘেটে জানতে পারলাম, ২০০৩ সাল থেকে পুরুলিয়ার ভুলুরডিতে প্রথম প্রাতিষ্ঠানিক ভাবে শুরু হয় অসুর পূজো। নৃতাত্বিকদের মতে বাংলা  অঞ্চলের প্রাচীণ জনগোষ্ঠী, নিষাদ, কোল, ভীল গোষ্ঠীর মানুষেরা অসুরজাতি, অনার্য। এরাই ভারতের ভূমিপুত্র। এই আদিবাসী গোষ্ঠী বিশেষত সাঁওতাল, মুন্ডা, ওঁরাও সম্প্রদায়ের যুবকরা স্ত্রীলোকের সাজ-পোশাকে দাঁশাই নাচ করতে করতে গ্রামের পথে ভিক্ষা করে বেড়ায়। কুড়মি কোবিলা, কোড়া কোবিলা, বাউড়ি, সহিস, মুদি এইসব জাতির মধ্যেও দাঁশাই বা কাঠি নাচের প্রচলন রয়েছে। দুর্গা পূজোয় এই নাচকে আনন্দ উৎসবের অঙ্গ হিসেবে দেখলেও এই দাঁশাই নাচ দুর্গার বিরুদ্ধাচরণ করে নাচা হয়। আদিবাসি লোককথা অনুযায়ী ‘হুদুড়দুর্গা ঘোডাসুর’ অর্থাৎ রাজা মহিষাসুর যুদ্ধে বিদেশী আর্যরমণী কতৃক পরাজিত হয়ে রাজ্যপাট হারায়। ভারতের প্রকৃত শাসক বিদেশী আর্যদের দ্বারা পরাজিত হয়ে নারীর ছদ্মবেশে জঙ্গলে আশ্রয় নেয়। ভিক্ষান্নে তা

শ্রীকৃষ্ণ জন্মস্থান মন্দির ও কাশীর বিশ্বনাথ মন্দির দখল করে কিভাবে মসজিদ বানিয়ে ছিলো, তা পড়ুন..

Image
বাবরি তো ঝাকি হ্যায়, মথুরা কাশী বাকি হ্যায়।’ নইব্বয়ের দশকে করসেবকদের এই হুঙ্কার ভোলার নয়। তারপর কেটে গিয়েছে আড়াই দশকেরও বেশি সময়। যথারীতি ‘করেঙ্গে-মরেঙ্গে’  তর্জনের পর কিছুটা ঝিমিয়ে পড়েছিল হিন্দু-মুসলিম দুই সম্প্রদায়ের ‘ অতি আগ্রাসী ’ গোষ্ঠী। ধর্মীয় উন্মাদনার আগুন ধিকিধিকি জ্বললেও, তা লেলিহান শিখায় পরিণত হয়নি। শনিবার বাবরি মামলার রায় বেরনোর পর স্বাভাবিকভাবেই ফের বাড়ছে উত্তেজনা। এবার প্রশ্নের মুখে দেশের অন্যান্য বিখ্যাত মসজিদ গুলির ভবিষ্যৎ। মথুরা আধ্যাত্মিক শহরটিতে রয়েছে বেশ কয়েকটি প্রাচীন মন্দির । হিন্দুদের ওই জায়গাটি  শ্রীকৃষ্ণের জন্মস্থান। সেই মন্দির চত্বরেই রয়েছে শাহি ঈদগাহ মসজিদ। ইতিহাসবিদদের একাংশের দাবি, প্রাচীন কেশবনাথ মন্দির ভেঙেই মসজিদটি তৈরি করেন ঔরঙ্গজেব। ১৯৩৫ সালে ওই মন্দির চত্বরের মালিকানা মথুরার রাজার হাতে সঁপে দেয় এলাহাবাদ হাই কোর্ট। পর্যায়ক্রমে সেই সত্ব বর্তায় বিশ্ব হিন্দু পরিষদের ঘনিষ্ঠ শ্রী কৃষ্ণভূমি ট্রাস্টের হাতে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই দুই ধর্মের মানুষের মধ্যে তৈরি হয় সংঘাত। অবশেষে ১৯৬৮ সালে এক চুক্তির মাধ্যমে জমির মালিকানা হিন্দুদের হাতে থাকলেও মসজিদটির রক্ষণাবেক

অযোধ্যার মাটিতে মন্দির ছিলো,তার ৭টি প্রমাণ কি কি ?? তা জেনে নিন।

Image
অযোধ্যার বিতর্কিত জমিতে ছিল মন্দির। ৭টি প্রমাণ তুলে ধরলেন প্রত্নতত্ত্ববিদরা... ১) স্তম্ভ, ভীত এবং কলসি:- আমরা ভিতরে ঢুকে দেখি মসজিদের ১২টি স্তম্ভ রয়েছে। সেগুলি মন্দিরের ধ্বংসাবশেষ থেকেই তৈরি করা হয়েছিল। দ্বাদশ ও ত্রয়োদশ শতকের মন্দিরগুলির ভীতে পূর্ণ কলস বা কলসি দেখা যেত। এগুলি আসলে ‘ঘড়া’র স্থাপত্য। যেখান থেকে গাছপালা বেরিয়ে থাকত। হিন্দু মতে সেটি ছিল সম্বৃদ্ধির প্রতীক। এটি অষ্ট মঙ্গল চিহ্ন হিসেবেও পরিচিত ছিল। বাবরি মসজিদের ভিতরও এই ধরনের বস্তু দেখা গিয়েছিল। দেবদেবীর খুঁজে না পাওয়া গেলেও অষ্ট মঙ্গল চিহ্ন ছিল। অর্থাৎ মন্দিরের ধ্বংসাবশেষ থেকেই যে স্তম্ভ তৈরি, তা প্রত্নতত্ত্ববিদদের কাছে স্পষ্ট হয়ে যায়। ২) টেরাকোটা ভাস্কর্য:- একাধিক টেরাকোটা ভাস্কর্য সেখানে খুঁজে পাওয়া গিয়েছে। যদি এটি শুধুই মসজিদ হত, সেক্ষেত্রে কখনওই মানুষ বা জন্তুর বর্ণনা সেখানে থাকত না। কারণ ইসলাম মতে তা ‘হারাম’। অর্থাৎ সেখানে মন্দির ছিল। কিন্তু বিবি লাল এই বিষয়গুলিকে তুলে ধরেননি। কারণ আমাদের খননের লক্ষ্য ছিল সেই এলাকার সংস্কৃতিক ক্রম বোঝা। ৩) আরেক স্তম্ভের সন্ধান:- দ্বিতীয় খননে পঞ্চাশটিরও বেশি স্তম্ভের ভীত